Himalayaer Char Rajye লেখক : বিপদভঞ্জন বিশ্বাস পৃষ্ঠা : 152 পথের ডাক পথিকেরই কানে পৌঁছোয়। সেই ডাকে ঘরের আগল বারেবারে খুলে যায়। সেই পথ যদি তুষার শৃঙ্গের পদতল দিয়ে হয়, তাহলে অপার্থিবের আলো এসে পড়ে মনে। এক এক জায়গায় এক এক তার রূপ। রবি ঠাকুর লিখেছিলেন – ‘কোন্ দিনান্তে পৌছব কোন্ ঘরে / কোন্ তারকা দীপ জ্বালে সেইখানে’ - এও যেন তা-ই। এক এক জনবসতির ভিড়ে এক একরকম মানুষের ঠাঁই। দুর্গম সেই সৌন্দর্যের আকর্ষণও এক এক ধরনের। কখনও পথ চলল কলকাতা-গুয়াহাটি হয়ে ভালুকপঙ-বমডিলা-তাওয়াং, কখনও সেই চলা গিয়ে মিশল শ্রীনগর-বৈষ্ণোদেবীতে, আবার কখনও গন্তব্য মিলল চণ্ডীগড়-সিমলা-মানালী-অমৃতসরে পৌঁছে, কখনও বা পথই পথ ভুলিয়ে নিয়ে চলল পাতাল ভুবনেশ্বর-কৌশান-ভীমতাল-এর সীমানায়। তল্পি বাঁধার গল্প থেকে যাত্রাপথের নিশানা ধরে মন হারানোর মুহূর্তগুলি অবধি সব কিছুই ধরা থাকল এখানে চার অধ্যায়ের বিন্যাসে। বহুদিনের বাঁধা পড়া মনটা কি হুহু করে উঠল একটু? বাঁধন কেটে আবার ভবঘুরে হওয়ায় ইচ্ছেটা কি আরও একবার হানা দিল মনে? তাহলে আর দেরি কেন? আকার (cm) : 14 (l) X 22 (b) X 1.5 (h) |