Jetha Ei Chaitrer Shalban লেখক : অরুণকুমার বসু পৃষ্ঠা : 224 বিশিষ্ট রবীন্দ্র-গবেষকের লেখা ‘যেথা এই চৈত্রের শালবন’, কবিজন্মের সার্ধশতবর্ষোত্তর রবীন্দ্র-গবেষণায় এক নবদিগন্ত উন্মোচন। ‘রবীন্দ্রসাহিত্যে খাল-বিল-ডোবা-নালার রূপকে সীমা-অসীমের তত্ত্ব’, ‘রবীন্দ্রকাব্যে পালকি, ঘোড়ার গাড়ি, রেলগাড়ি থেকে গতিবাদে উত্তরণ’, ‘রবীন্দ্র-সংগীতে মধু ও মৌমাছির মিস্টিক দ্বান্দ্বিকতা’, এই জাতীয় প্রতারক আগাছায় বেশ কিছুকাল যাবৎ রবীন্দ্র-গবেষণার বাগানটি যেন কন্টকিত হয়ে উঠেছে। পাঠক্রমভুক্ত কোনো রবীন্দ্র-গ্রন্থের পুনর্মুদ্রণ, উদ্ধৃতির ডালপালা ও টীকাটিপ্পনীর নুড়িপাথর যোগ করে, গালভরা নাম দিয়ে, মৌলিক গবেষণাগ্রন্থ বলে বিজ্ঞাপিত হচ্ছে। অথচ একালে যথার্থ রবীন্দ্রচর্চা ও রবীন্দ্র-গবেষণা একটি অন্তর্বিহীন পথ। বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘকাল রবীন্দ্র-সাহিত্যের অসামান্য বিশ্লেষক ও সুবক্তা রূপে খ্যাত ও জনপ্রিয় অধ্যাপক ড. অরুণকুমার বসু-র। নতুন রবীন্দ্র-চর্চার নিবেদন ‘যেথা এই চৈত্রের শালবন’। এই বইয়ের বারোটি সন্দর্ভ বারোটি স্বয়ংসম্পূর্ণ মৌলিক গবেষণার বাতিঘর-বিশেষ। বিশ্লেষণে ও উদ্ঘাটনে অভিনিবিষ্ট, ভাষাশৈলীতে সুখপাঠ্য ও সরস এবং রবীন্দ্রসৃষ্টির রহস্য-সন্ধানে সর্বাধুনিক। আকার (cm) : 14 (l) X 21.5 (b) X 2 (h) |