Tumi Ekti Gachh
লেখক : শিবসুন্দর বালা
পৃষ্ঠা : 64
মনের আনন্দে প্রাণের আবেগে কবিতা লেখেন কবি, কিন্তু জানেন না যা লেখেন তা কবিতা কিনা, তার কেবলই মনে হয় কবিতা বড়ো বেশি পবিত্র আর তার বয়ে চলা নদীর মতো। অভিমানে কখনও বলে ওঠেন ‘কেউ আমায় ডাকবে না বলেই/ নিজের কাছে ফিরে এসেছি ফের- / ছেড়ে এসেছি / ফেলে এসেছি / উৎসাহের মাটি-ঘড়ি। আবার যদি কখনও / সূর্যের মায়া এসে পড়ে আমার বুকের প্রিজমে।/ আমার সৃষ্টিকর্মের প্রথম পাতায় / তোমার নাম লিখে দেব / তোমার নাম লিখে দেব...। ‘কবি আমাদের জানান’ ‘আমি সম্পর্ক খুঁজে বেড়াই ; / মাটির সাথে মানুষের / মানুষের সাথে মাটির / মানুষ মাটির সাথে... সবকিছুর / সবকিছুর সাথে সবকিছু ... কোটি কোটি / সম্পর্কের মধ্যকার অন্ধকারে আমি থাকি।’ উপলব্ধিতে কেঁদেছেন, কবিতার মধ্যে গাছ ঢুকে গেলে তা হয়ে ওঠে গাছের কবিতা কিংবা কবিতার গাছ, কিন্তু মানুষের মধ্যে মানুষ ঢুকে গেলে সুন্দর একার্থতা তৈরি হয় “মানুষের মানুষ”। “ ‘তুমি’ শব্দের পাশে বিকাল একদম মানায় না / সকাল হওয়াই ভালো” কবির এই রোম্যান্টিকতা আমাদেরও ছুঁয়ে যায়।
আকার (cm) : 14.5 (l) X 22 (b) X 1.3 (h)