Pharaor Deshe লেখক : সৌরীন্দ্র চৌধুরী পৃষ্ঠা : 120 লেখক মিশরে গিয়েছিলেন মিশরীয়দের সাম্প্রতিক বিদ্রোহের বেশ আগে। লেখাটা লিখতে কিছুটা সময় অতিবাহিত হয়। ইতিমধ্যে মিশরীয়দের প্রোফাইলও কিছুটা পালটায়। ইতিহাসের ছাত্র নন লেখক, অথচ তাঁর কলমে মিশর যেন প্রাণময় হয়ে উঠেছে, যা ইতিহাসের চেয়েও অনেক বেশি কিছু। লেখা থেকে এক টুকরো অংশ ‘আর পাঁচটা আধুনিক শহরের মতো কায়রোতেও প্রচুর বহুতল বাড়ি আছে, তবে ট্যুরিস্ট প্রধান জায়গা বলে প্রায় সব বাড়ির নীচেই দোকান। দোকানের সাইনবোর্ড ইংরেজিতে। বাড়ির ডিজাইনে আধুনিকতার ছাপ থাকলেও উজ্জ্বল রং-এর বাড়ি বিশেষ একটা চোখে পড়ল না। তা ছাড়া মনে হল সব বাড়ির ওপর ধুলোর একটা প্রলেপ আছে। তার কারণ কি ‘অনতিদূরে মরুভূমি আর বছরে মাত্র ২৪ মিলিটারের বৃষ্টি?’ হ্যাঁ, এভাবেই লেখকের চোখ দিয়ে আমরা মিশরকে দেখতে থাকি। যা শুধুই পিকচার-কার্ড নয়। আমাদের জানা হয়ে যায়, নীলনদ বা রিভার নাইল নামটি এসেছে গ্রিক ‘নাইল্স্’ থেকে যেহেতু প্রাচীন মিশরের সঙ্গে গ্রিসের যোগাযোগ ছিল খুব ঘনিষ্ঠ। আকার (cm) : 18 (l) X 16 (b) X 1.2 (h) |