Darwin er Chithi
লেখক: অরিজিৎ চক্রবর্তী
পৃষ্ঠা: 104
আছে সুখ, আছে সুখের বিষাদ। আর তা থেকেই জন্ম নেয় ক্লান্তি । নাগরিক ক্লান্তি। কোলাহলের ক্লান্তি। কলরবের ক্লান্তি । সেই ক্লান্তি খসে পড়ার একটাই উপায় । পালিয়ে যাওয়া। ততক্ষণ পালাতে থাকা, যতক্ষণ না পৌঁছোনো যায় প্রকৃতির আদিম গহিনে। ততক্ষণ খুঁজতে থাকা, যতক্ষণ না সুখের বদলে পাশে এসে পিঁড়ি পেতে বসে শান্তি । সম্মোহ এইভাবেই পালিয়ে এসেছে। জঙ্গলের মাঝে গড়ে নিয়েছে নতুন আবাস। পোশাকি নাম হোম স্টে। সম্মোহের বুকে বয়ে চলে লীমা। একটা-দুটো নুড়ির মতো তীরে এসে ভিড়তে থাকে লালুকাকা, বুলির মা, সত্যজিতের মতো জীবন। আর আসে নন্দিনী। স্রোতস্বিনী নন্দিনীর আড়ালে জমতে থাকে অব্যক্তরা। ‘ডারউইনের চিঠি’ এমনই এক বুনন উপন্যাস। সেখানে আছে পলায়ন, অবগাহন এবং উত্তরণ।