Prachi-Pratichir Milanbelar Punthi
অনুবাদক : অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত
পৃষ্ঠা : ২০৮
"চিরন্তনের মূর্ত প্রতিমা নারী টেনে নিয়ে যায় আমাদের দেবযানে"-গ্যোয়েটের এই মন্ত্রোপম পংক্তির অনুবাদক অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত। কবি গ্যোয়েটে (১৭৪৯-১৮৩২) জার্মান অনুবাদে কালিদাসের শকুন্তলা পড়ে স্বর্গ ও মর্ত্যকে এক বৃন্তে খুঁজে পেয়েছিলেন। বাংলা ও জার্মান সাহিত্যের সঞ্চরমান সেতু অলোকরঞ্জন যখন মূল থেকে গ্যোয়েটে অনুবাদ করতে অগ্রসর হন, তিনি বহুল পরিচিত "ফাউস্ট"-এর বদলে বেছে নেন স্বল্প পরিচিত "প্রাচী প্রতীচীর দিভান"কে। নাম দেন "প্রাচী প্রতীচীর মিলনবেলার পুঁথি"। প্রথম বইটি প্রকাশ পেয়েছিল ১৯৯৬ সালে, অধুনা দুষ্প্রাপ্য বইটিকে নতুন করে ছেপেছে প্রতিভাস। ১৮১৯-এ বিষাক্ত মৌলবাদের বিরুদ্ধেই ছিল জার্মান মহাকবির এই আয়োজিত প্রতিবাদ। তাই আজকের সংকটাপন্ন সময়েও সেই গ্যোয়েটে সমুদ্রের হওয়া পাঠকের মানস স্বাস্থ্যের জন্য অনুকূল হবে, এই আশা আমাদেরও।
আকার : 22 (h) x 14 (W) x 1.7 (d)