Jibonjaponer Shhilpokala লেখক : আঁদ্রে মারোয়া / অনুবাদ : কবীর চৌধুরী পৃষ্ঠা : 101 প্রখ্যাত ফরাসি সাহিত্যিক আঁদ্রে মরোয়ার The Art of Living প্রথম প্রকাশিত হয় ১৯৪০ সালে। সেই সময়ে বইটি পাঠকমহলে বিশেষভাবে সমাদৃত হয়। তারওপর সময় এগিয়েছে অনেকটাই। জীবনযাপনে শিল্পকলার ভূমিকা এবং জীবনযাপনকে শিল্পকলা কতটা ও কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, এসব নিয়ে পরবর্তী সময়েও কলম ধরেছেন বিদগ্ধ চিন্তাবিদেরা। স্বাভাবিকভাবেই সকলের চিন্তাভাবনা যে আঁদ্রে মারোয়ার ভাবনা অনুগামী হয়েছে, তেমন নয়। প্রশ্নটি তবু থেকেই গেছে, জীবনযাপনের জন্য কি একটা সর্বজনীন ও সর্বকালের জন্য প্রযোজ্য শিল্পকলা প্রণয়ন করা সম্ভব? সুখী জীবনের ধারণাও তো ভীষণভাবে বদল হয়ে যায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় মরোয়া মিত্র বাহিনীর ব্রিটিশ সেনাদলের সঙ্গে অফিসার হিসেবে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তিনি প্রথম সাহিত্যিক স্বীকৃতি লাভ করেন যুদ্ধের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে, কৌতুকের ভঙ্গিতে রচিত ‘দি সাইলেন্স অব কর্নেল ব্রাম্বল’ নামের উপন্যাসের সূত্রে। তাঁর অন্যান্য উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের মধ্যে রয়েছে ‘বার্নার্ড কুইশ্নে’ এবং ‘দেবতারা যাই হন না কেন’। 'Art of living'-এর অনুবাদ করেছেন বাংলাদেশের প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক কবীর চৌধুরী। জীবনযাপনের শিল্পকলা। জীবনযাপনের শিল্পকলা নয়টি অধ্যায়ে বিভক্ত। অধ্যায়গুলির নাম ভালোবাসার শিল্পকলা, বিহারের শিল্পকলা, পারিবারিক জীবনের শিল্পকলা, বন্ধুত্বের শিল্পকলা, চিন্তাকরার শিল্পকলা, কাজ করার শিল্পকলা, বৃদ্ধ হবার শিল্পকলা এবং সুখী হবার শিল্পকলা। |